ডাকোটা মেই জনসন (জন্ম ৪ অক্টোবর, ১৯৮৯) একজন আমেরিকান অভিনেত্রী এবং মডেল। তিনি অভিনেতা মেলানি
গ্রিফিথ এবং ডন
জনসন এর মেয়ে। তিনি তার মায়ের পাশাপাশি কমেডি-নাটক ক্রেজি ইন অ্যালাবামা (১৯৯৯) তে অভিনয়ের মধ্য দিয়েই আত্নপ্রকাশ করেন এবং ২০০৬ সালে মিস
গোল্ডেন গ্লোব এর জন্য মনোনীত হন।
তিনি উচ্চ মাধ্যমিক স্নাতক ডিগ্রি শেষ করে সোশাল নেটওয়ার্ক (২০১০), বিস্টলি (২০১১) , ২১ জাং স্ট্রিট (২০১২), নীড
ফর স্পীড (২০১৪) এবং স্বল্পকালীন কমেডি বেন ও কেট (২০১২-২০১৩) এসব চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে পুনরায় অভিনয়ে ফিরে যান। তিনি ২০১৫ সালে ফিফটি
শেডস অব গ্রে নামক রোমান্টিক নাটকীয় চলচ্চিত্রে এনেস্টেসিয়া স্টিল নামে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করে আন্তজার্তিক ভাবে ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেন, তার এই খ্যাতির জন্য সেই বছরেই তিনি প্রিয় নাটকীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হিসেবে পিপল চয়েস
অ্যাওর্য়াড এ বিজয়ী এবং রাইজিং স্টার হিসেবে বাফটা রাইজিং স্টার পুরস্কার এ মনোনীত হন। একই বছর তিনি ব্লাক মাস এন্ড ব্লাক স্প্লাস এর অংশ হন। এছাড়াও তিনি রোমান্টিক কমেডি মুভি হাও টু বি সিঙ্গেল (২০১৬), একই চরিত্র এনেস্টিসিয়া স্টিল নামে ফিফটি
শেডস ডার্কার (২০১৭) এবং আসন্ন চলচ্চিত্র ফিফটি শেডস ফ্রিড (২০১৮)-এ তিনি অভিনয় করবেন।
ডাকোটা মেই জনসন
|
|
জন্ম
|
ডাকোটা মেই জনসন
৪ অক্টোবর ১৯৮৯ অস্টিন, টেক্সাস, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
পেশা
|
অভিনেত্রী, মডেল
|
কার্যকাল
|
১৯৯৯-বর্তমান
|
পিতা-মাতা(গণ)
|
ডন
জনসন
মেলানি গ্রিফিত |
আত্মীয়
|
পিটার
গ্রিফিত (maternal
grandfather)
টিপ্পি হেড্রেন (maternal grandmother) ট্রেকি গ্রিফিত (maternal half-aunt) জেসি জনসন (paternal half-brother) |
প্রারম্ভের জীবন
|
ডাকোটা মেই জনসন অক্টোবর ৪, ১৯৮৯-এ অস্টিন,
টেক্সাসে
জন্মগ্রহণ করেন। তার মা-বাবা হচ্ছেন অভিনেতা মেলানি
গ্রিফিত এবং ডন
জনসন। তিনি সাবেক বিজ্ঞাপন নির্বাহী ও পিটার
গ্রিফিত ও অভিনেত্রী টিপি
হেড্রেন এ নাতনী। তার সাবেক সৎপিতা হচ্ছেন অভিনেতা আন্তোনিয়ো ব্রান্দেরাস।
জনসন এস্পেন কমিউনিটি স্কুল এ পড়াশুনা করেছেন, যযা এস্পেন,
কলোরাডোতে অবস্থিত। এরপর তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার মন্টেরিতে অবস্থিত সান্তা ক্যাটালিনা স্কুল এ ভর্তি হন সান্তা মনিকা, ক্যালিফোর্নিয়া-তে অবস্থিত নিউরোডস হাই স্কুল-এ ভর্তি হওয়ার পূর্বে। শৈশবে তিনি একজন ভালো নাচিয়ে ছিলেন। ১২ বছর বয়সে অন্যান্য বিখ্যাত ব্যাক্তিদের সন্তানদের সঙ্গে টিন ভোগ এ ফটোশ্যুটের মাধ্যমেই মডেলিংয়ের প্রতি তার আগ্রহ জন্মে।
0 comments:
Post a Comment